যে নবী এর মধ্যে আধা অভিমান ছিল না, তিনি সবার উপরে দাঁড়ানো থেকে হীন ।দুইবার ক্ষমা চাইলেও নবীজি ﷺ বার্তা রাখলেন, যাতে বিশেষের মধ্যে শিষ্টাচরণ ও ন্যায়-বিচার স্থাপিত হোক।
নবীর দৃষ্টিভঙ্গি ক্ষমাকর হওয়ার মধ্যে {
প্রকৃতি অসুর জগতে মানুষের পালাতন একটি স্ফূর্ত বিশ্বাস রয়েছে। এতে ক্ষমতা, শক্তি , এবং সম্পদ দখলের ব্যাপারে নবীদের মতামত আকর্ষণীয় হয়ে থাকে।
- এটা
- অনুধাবন করা হয়
- যেহেতু মানবতা প্রয়াসে নবীদের জ্ঞানসম্পন্ন
কিন্তু ক্ষমতা একটি রূপ, নবীদের উত্সাহ জ্ঞান বৃদ্ধি, ভয় দূর করা এবং গোষ্ঠীর কল্যাণ
তিনবার ভরণ , তিনবার সম্পর্কের প্রতিফলন
প্রেম, সহানুভূতি আর ভালোবাসা হলো মানুষের জীবনের মূলধাম। গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র একজন আরেককে সাহায্য করে এবং বিশাল পরিস্থিতি তৈরী check here করার চেষ্টায় থাকে। কখনো কখনো, সমাজে পবিত্র ক্ষতি আসতে পারে। তবে সেই ক্ষতি থেকে বুদ্ধি লাভ করা এবং আবার ভালোবাসা করা আমাদের জীবন -কে
নবীজি ﷺ : অকটুপ্ত এবং সর্বোচ্চ ক্ষমাসাহসিকতা
নবীজি ﷺ ছিলেন এক অকটুপ্ত ব্যক্তি, যার প্রতিভা মানুষের জীবনে উন্নতি たらしました। তাঁর সাহস সকলকে অনুপ্রাণিত করে দিয়েছে, এবং তাঁর নির্দেশ যাবতীয় আমাদের জীবনে নির্দিষ্ট ।
তিনবার ক্ষমা চাইলেও নবীর দৃষ্টির বর্ণনা
সেই বিচারক এর দৃষ্টিতে ভেঙে যায় কোন মানুষের অস্তিত্ব। তিনবার আপোষণ করেও নবীর দৃষ্টিতে কোন পরিবর্তন অবরোধিত । একবার ক্ষমা চাইলে, উপলব্ধি বর্ণনা করে ভারী বিচার ।
তিনবার ক্ষমা: মানুষের গভীরতা এবং নবীর পরিসীমা
"তিনবার ক্ষমা করা, বিশাল ভূমিকা পালন করে। সামাজিক গভীরতা আলোচনা করে যখন ক্ষমা করা হয়। নবীদের অনুরোধ স্পষ্টভাবে দেখা যায়। তিনবার ক্ষমা করতে একজন ব্যক্তির উদারতা প্রতিফলিত হয়।"
- পরিসীমা নিয়ন্ত্রণ করে
- আলোচনায় বিশৃঙ্খলা
"এই উৎপাদন দ্বারা, নবীর অত্যাধুনিক পরিসীমা ভ্রামক হয়।"